এথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার সিকিউরিটির লাভ ও সুবিধা গুলো কি ? · যেকোনো device এর মধ্যে বিভিন্ন রকমের threats গুলো আক্রমণ করতে পারে যেমন, virus, spyware, worms, ransomware, adware, malware ইত্যাদি। এই ধরণের virus এবং malware গুলোর থেকে হতেপারা ক্ষতির থেকে বাঁচতে পারবেন। · জরুরি ডাটা এবং তথ্য গুলো চুরি হওয়ার থেকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব· Network এর মধ্যে সুরক্ষা প্রদান করা হয় এবং unauthorized user বা threats গুলোকে নেটওয়ার্ক এর মধ্যে ঢুকতে দেওয়া হয়· Online transaction গুলোকে সুরক্ষিত ভাবে করা সম্ভব। আমাদের শেষ কথা,, তাহলে বন্ধুরা আশা করছি আপনারা সাইবার সিকিউরিটির বিষয়ে (about cybersecurity) সম্পূর্ণটা ভালো করে বুঝতে পেরেছেন।ইন্টারনেটে সক্রিয় থাকা অবস্থায় আমাদের প্রচুর সুরক্ষিত থাকা দরকার এবং অনেক ভেবে চিন্তে কার্যকলাপ গুলো করতে হয়। নিজের online accounts গুলোতে শক্তিশালী (strong) password গুলোর ব্যবহার করতে হয় এবং কোনো ধরণের অবিস্বাসী ওয়েবসাইট এর মধ্যে প্রবেশ করে কোনো লিংক ক্লিক করতে হয় না,কোনো অবিস্বাসী ওয়েবসাইট থেকে কোনো ধরণের ফাইল ভুলেও নিজের কম্পিউটারে ডাউনলোড ও ইনস্টল করবেন না।
আপনি কি শিখবেন, এথিক্যাল হ্যাকিং এর সাথে জড়িত একজন হ্যাকার এমন একটি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির সাথে সম্মত হন যিনি হ্যাকারকে একটি সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে সাইবার আক্রমণের জন্য অনুমোদন দেন। প্রাথমিক কম্পিউটার দক্ষতা এবং কমান্ড লাইন ব্যবহারে দক্ষতার পাশাপাশি, নৈতিক হ্যাকারদের অবশ্যই প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত প্রযুক্তিগত দক্ষতা বিকাশ করতে হবে। নৈতিক হ্যাকিং একটি ভাল ক্যারিয়ার কারণ এটি একটি নেটওয়ার্ক পরীক্ষা করার সেরা উপায়গুলির মধ্যে একটি। একজন নৈতিক হ্যাকার নেটওয়ার্কে দুর্বলতা সনাক্ত করার চেষ্টা করে। অনেক হ্যাকার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) ব্যবহার করে কারণ লিনাক্স একটি ফ্রি এবং ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম যেকেউ এটি পরিবর্তন করতে পারে। এটি অ্যাক্সেস এবং কাস্টমাইজ করা সহজ। নৈতিক হ্যাকিং আইনী কারণ হ্যাকারের একটি সিস্টেমের দুর্বলতা পরীক্ষা করার জন্য সম্পূর্ণ, প্রকাশ্য অনুমতি রয়েছে। একজন নৈতিক হ্যাকার কাজ করে। আপনি আইটি নিরাপত্তায় আপনার প্রথম চাকরি পেতে চান, একজন হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার হতে চান বা আপনার নিজের হোম নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা পরীক্ষা করার জন্য প্রস্তুত হন। সার্টিফাইড এথিক্যাল হ্যাকার (CEH) সার্টিফিকেশন পরীক্ষা নিরীক্ষক, নিরাপত্তা কর্মকর্তা, সাইট অ্যাডমিনিস্ট্রেটরদের জ্ঞানকে সমর্থন করে এবং পরীক্ষা করেসার্টিফাইড ইনফরমেশন সিকিউরিটি ম্যানেজার (সিআইএসএম) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ইঙ্গিত দেয় যে শংসাপত্রপ্রাপ্ত ব্যক্তি তথ্য সুরক্ষা পরিচালনায় একজন বিশেষজ্ঞ অনুপ্রবেশ পরীক্ষার দক্ষতা আপনাকে আরও বাজারযোগ্য আইটি প্রযুক্তি করে তোলে। সার্ভার, নেটওয়ার্ক এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে কীভাবে ব্যবহার করা যায় তা বোঝা। পেনিট্রেশন টেস্টিং, বা পেন টেস্টিং হল একটি এন্টারপ্রাইজের নেটওয়ার্ক আক্রমণ করার প্রক্রিয়া যা প্যাচ করার জন্য উপস্থিত হতে পারে এমন কোনও দুর্বলতা খুঁজে বের করার জন্য। অনুপ্রবেশ পরীক্ষার পাঁচটি ভিন্ন ধাপ রয়েছে। প্রথম পর্যায়টি পরীক্ষার লক্ষ্য এবং সুযোগ এবং যে পরীক্ষা পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা হবে তা সংজ্ঞায়িত করে। অনেক ধরনের পেনিট্রেশন টেস্টিং আছে। অভ্যন্তরীণ অনুপ্রবেশ পরীক্ষা একটি এন্টারপ্রাইজের অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্ক পরীক্ষা করে। এই পরীক্ষা নির্ণয় করতে পারে। ল্যাবরেটরি সেট আপ করা হচ্ছে কালি লিনাক্স ইনস্টল করুন - একটি পেনিট্রেশন টেস্টিং অপারেটিং সিস্টেম পরীক্ষার জন্য ভার্চুয়াল মেশিন হিসাবে উইন্ডোজ এবং দুর্বল অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করুন দুর্বল অ্যাপ্লিকেশন আবিষ্কার করুন দুর্বলতা স্ক্যানিং, শোষণ, পোস্ট শোষণ সার্ভার সাইড অ্যাটাক ব্যবহার করে কম্পিউটার সিস্টেমের উপর নিয়ন্ত্রণ লাভ করুন সিস্টেমের উপর নিয়ন্ত্রণ লাভের জন্য দুর্বলতাগুলিকে কাজে লাগান পাসওয়ার্ড হ্যাশ সংগ্রহ করুন ক্র্যাকিং পাসওয়ার্ড ফ্রি ওয়েব অ্যাপ হ্যাকিং টুল শিখুনঅতি সাম্প্রতিক আপ-টু-ডেট তথ্য এবং পদ্ধতি নৈতিক হ্যাকিং হ্যাকিং অনুপ্রবেশ পরীক্ষা সম্পূর্ণ নৈতিক হ্যাকিং metasploit নৈতিক হ্যাকিং এবং অনুপ্রবেশ পরীক্ষা সম্পূর্ণ নৈতিক হ্যাকিং কোর্স সম্পূর্ণ নৈতিক হ্যাকিং এবং অনুপ্রবেশ পরীক্ষার কোর্স এথিক্যাল হ্যাকিং হ্যাকিং পেনিট্রেশন টেস্টিং ওক একাডেমি সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং মেটাসপ্লয়েট এথিক্যাল হ্যাকিং এবং পেনিট্রেশন টেস্টিং সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং এবং পেনিট্রেশন টেস্টিং কোর্স ওয়েব হ্যাকিং সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং পেনিট্রেশন টেস্টিং কোর্স এথিক্যাল হ্যাকিং পূর্ণ কোর্স সম্পূর্ণ নৈতিকপেনিট্রেশন হ্যাক সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং পেনিট্রেশন টেস্টিং কোর্স এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স ওয়েব পেনিট্রেশন এথিক্যাল হ্যাকার ফুল এথিক্যাল ওয়াইফাই হ্যাকিং এথিক্যাল। পেনিট্রেশন হ্যাকার সম্পূর্ণ ওয়েব এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং এবং পেনিট্রেশন টেস্টিং হ্যাকিং সম্পূর্ণ কোর্স সম্পূর্ণ হ্যাকিং কোর্স সম্পূর্ণ হ্যাকিং হ্যাকিং কোর্স সাইবার সিকিউরিটি ওয়েব পেনিট্রেশন টেস্টিং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন পেনিট্রেশন টেস্টিং সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং এবং পেনিট্রেশন সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং এবং পেনিট্রেশন টেস্টিং কোর্স এথিক্যাল হ্যাকিং সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং মেটাসপ্লয়েট পাসওয়ার্ড ক্র্যাকিং পেনিট্রেশন টেস্টিং হ্যাকিং ক্র্যাকিং ইথিকাল হ্যাকিং এবং পেনিট্রেশন টেস্টিং ফিশিং ওক একাডেমি ক্র্যাক সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং নেসাস ওয়েব হ্যাকিং এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার ওয়েব পেনিট্রেশন টেস্টিং সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাক সম্পূর্ণ এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স অ্যান্টিভাইরাস ইভিশন পাসওয়ার্ড হ্যাক
সাইবার নিরাপত্তার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। সেখানে জ্ঞানের দ্রুত প্রবাহ রয়েছে আইটি এবং প্রযুক্তির দক্ষতা প্রতিদিন উন্নত হচ্ছে। নতুন কৌশলের বিকাশ এবং আরও বেশি চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করার সাথে সাথে সাইবার সিকিউরিটি আইটি শিল্পে অন্যান্য চাকরির পথের তুলনায় প্রায় 5-9% বৃদ্ধি পেয়েছে। সাইবার সিকিউরিটি ডিগ্রি নিয়ে এই ক্যারিয়ারে আপনি অনেক কাজ পেতে পারেন। এখানে কিছু আছে নিরাপত্তা বিশ্লেষক সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ ব্যবস্হাপনা প্রকৌশলী তথ্য নিরাপত্তা বিশ্লেষক কনসালট্যান্ট উপরে উল্লিখিত কিছু চাকরি যা আপনি পেতে পারেন। এখনও অনেক আছে কিন্তু সব সাইবার নিরাপত্তার সাথে সংযুক্ত।
প্রধান তথ্য নিরাপত্তা কর্মকর্তা (CISO) এটি একটি প্রধান ভূমিকা এবং সিনিয়র স্তরেরও। এই কাজের জন্য প্রচুর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় এবং তাদের অবশ্যই কিছু সাইবার সিকিউরিটি জবস কভার করতে হবে। CISO আইটি কর্মীদের নিয়োগ এবং দলের নেতাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সংযোগ থাকার জন্য দায়ী। তাদের অভিজ্ঞতার স্তর এবং আইটিতে প্রবেশের পদ্ধতির কারণে তারা সংস্থার সম্মানিত ব্যক্তিদের একজন। এছাড়াও, সিআইএসও -কে একটি সংগঠনের ডিজাইন, স্ট্র্যাটেজি, ডেভেলপমেন্ট এবং প্রবিধানের মতো পুরো নিরাপত্তা কার্যক্রমের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
Read Moreঅভিযোগ পরামর্শ এবং যেকোনো সমস্যার জন্য উপরের নাম্বারে কল করতে পারেন সিইও
Read Moreআমাদের পার্টনার প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত ব্যক্তিবর্গ এবং আমাদের সাথে সহকারী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন যারা
লাল বা নীল যে দলেই কাজ করতে চান, সবার আগে লাগবে তথ্য নিরাপত্তার বেসিক জ্ঞানঃ তথ্য নিরাপত্তার বিভিন্ন সংজ্ঞ, লক্ষ্য এবং ধারণা; ওয়েব এবিং এপ্লিকেশন কমিউনিকেশনে ব্যবহৃত বিভিন্ন নেটওয়ার্ক প্রটোকল; ফ্রন্ট এবং ব্যাক এন্ডের (ক্লায়েন্ট-সার্ভার) মধ্যে কিভাবে, কোন ফরম্যাটে মেসেজ আদান প্রদান হয়; বহুল ব্যবহৃত এনক্রিপশন, হ্যাশিং এবং ডিজিটাল সার্টিফিকেট কিভাবে কাজ করে তার ধারনা; উপর্যুক্ত কাজের জন্য ব্যবহৃত টুল এবং কমান্ড লাইন নির্দেশনা।
আপনি কি সিকিউরিটিতে ক্যারিয়ার শুরু করতে চান? সিকিউরটি মূলত তিন ভাগে বিভক্তঃ আক্রমনাত্মক বা অফেন্সিভ সিকিউরিটি যেখানে দুষ্ট হ্যাকারের মতন যেকোন আইটি সিস্টেম, ডিভাইস, নেটওয়ার্ক বা এপ্লিকেশন যেকোন উপায়ে ব্রেক করার চেষ্টা করা হয়। এই টিমকে অনেক সময় রেড টিম বলা হয়। রক্ষণাত্মক বা ডিফেন্সিভ সিকিউরিটিতে হ্যাকার যাতে হ্যাক করতে না পারে তার জন্য কিভাবে নিরাপত্তা বলয় সাজাতে হবে কিংবা কনফিগার করতে হবে সেটাই মূখ্য। আইটি কমপ্লায়েন্স হল আইনগত বাধ্যবাধকতা, ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড, বেস্ট প্র্যাক্টিস, কাস্টমার অডিট ইত্যাদি কিভাবে মেনে চলা যায় তার জন্য প্রয়োজনীয় প্রসেস, ডকুমেন্টেশন এবং টেকনিক্যাল কর্মপন্থা বাস্তবায়ন । যেমন- ISO27001, PCI DSS, GDPR সহ অনেক স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করতে গেলে কি কি করতে হয়ে তা এর আওতাভুক্ত।
এন্টারপ্রাইজ সিকিউরিটি বা ডিফেন্সিভ সিকিউরিটির বেশ কয়েকটি শাখা আছে, যথা- নেটওয়ার্ক সিকিউরিটির মূল ফোকাস হল কীভাবে নিরাপদ নেটওয়ার্ক কনফিগার করবেন। সহজে শুরু করার জন্য সিসকো প্যাকেট ট্রেসার সফটওয়্যারের সাথে CCNA Security বই কিনে নিতে পারেন। পরবর্তীতে GNS3 বা অন্যান্য ভার্চুয়াল মেশিন ভিত্তিক সিকিউরিটি ডিভাইস বানিয়ে নিয়ে অনুশীলন করতে পারবেন। ক্লাউড সিকিউরিটি হল AWS, Azure, GCP ইত্যাদি পাবলিক ক্লাউডে আপনার সিস্টেম হোস্ট করা থাকলে কিভাবে বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করে এবং নিরাপত্তার নির্দেশনা অনুযায়ী সুরক্ষা দিতে পারেন। এসব প্লাটফর্ম ফ্রি একাউন্ট খুলে, সাথে ইউ টিউব আর অনলাইন টিউটোরিয়াল দেখে বেসিক শিখে নিন। সার্ভার সিকিউরিটিতে মূলত Active Directory সহ উইন্ডোজ, লিনাক্স, ডাটাবেইজ, ওয়েব সার্ভার ইত্যাদি নিরাপদভাব কীভাবে কনফিগার করতে হয় তা নিয়ে কাজ করতে হয়। যেকোনো একটা সার্ভার ধরে সংশ্লিষ্ট বই কিনে বা অনলাইন টিউটোরিয়াল দেখে শুরু করতে পারে। সাথে প্র্যাক্টিসের জন্য লাগবে ভার্চুয়াল ইমেজ, VMPlayer বা VBox আর হাই কনফিগারেশন পিসি। এন্ড ইউজার সিকিউরিটি হল পার্সোনাল কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ইত্যাদি ডিভাইস যা সাধারনভাবে ব্যবহার করা হয় সেগুলো কীভাবে সুরক্ষিত করা যায় তা নিয়ে কাজ করে। এর মাঝে ডাটা লিকেজ প্রিভেনশন (DLP) এর জন্য যেসব টুল ব্যবহার করা হয়, তার উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারলে বেশ ভালো জব ডিমান্ড আছে।
Encapsulation করার জন্য যে কাজ করে তাকে বলে এক্সেস মডিফায়ার (access modifier)। এক্সেস মডিফায়ার (Access Modifier) প্রোগ্রামিং এ মেথড গুলোর অ্যাক্সেস বা অ্যাক্সেসিবিলিটি নিয়ে কাজ করে। সাধারণত তিনটি এক্সেস মডিফায়ার ব্যবহার করা হয় - পাবলিক (public), প্রাইভেট (private) এবং প্রোটেক্টেড (protected)। কিন্তু পাইথনে প্রোটেক্টেড (protected) মডিফায়ার নেই, পাইথনে কেবল পাবলিক (public) এবং প্রাইভেট (private) এক্সেস মডিফায়ার রয়েছে। পাইথনে ডেটা প্রাইভেট করার জন্য কোন প্রাইভেট কি-ওয়ার্ড নেই কিন্তু সিন্ট্যাক্স আছে।
আমাদের পার্টনার প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত ব্যক্তিবর্গ এবং আমাদের সাথে সহকারী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন
আমার পরামর্শ হচ্ছে প্রথমেই সার্টিফিকেটশনের পিছনে দৌড়ানোর দরকার নাই, কারণ আপনি কোন ধরনের জবে জয়েন করবেন (বা করতে চান) তার উপর নির্ভর করে ট্র্যাক বদলাবে।সবার আগে আপনার কারেন্ট জব, ফিউচার প্ল্যান আর ব্যাকগ্রাউন্ড ইত্যাদি বিবেচনা করে ডিসিশন নিন কোন ট্র্যাকে যেতে চাচ্ছেন। যে ট্র্যাকেই যাবেন সেখানে ভাল সাফল্য পেতে হলে নিজে নিজে পড়াশোনা আর ব্যাপক প্র্যাকটিস করে শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। ব্যাপারটা এমন নয় যে ২/১ টা ট্রেনিং করলাম কিংবা যেকোন ভাবে সার্টিফিকেশন পরীক্ষা পাস করে গেলেই আপনি কেউকেটা হয়ে যাবেন, এই ভুল ধারণা ঝেড়ে ফেলে দিতে হবে। সেজন্য বিভিন্ন সিস্টেম কিভাবে কাজ করে, হ্যাক হলে কোথায় দূর্বলতা থাকতে পারে, কিভাবে কনফিগার করে নিরাপত্তা বাড়ানো হয় আর টেস্ট করলে আসলে ঠিক কি কি বিষয় যাচাই করা হয় সেগুলো জানার জন্য পড়াশোনা এবং অনুশীলন করতে হবে।
এগুলো শেখার জন্য বেশ কিছু ফ্রি কোর্স বা টিউটোরিয়াল অনলাইনে আছে যা দেখে নিতে পারেন। বেসিক ধারণা আয়ত্বে চলে আসার পর আমাদের প্রদত্ত পরামর্শ অনুযায়ী নিজের পছন্দমত ট্র্যাক ঠিক করে নিন, এবং সেই ট্র্যাক অনুযায়ী ট্রেনিং প্রোগ্রাম, টিউটোরিয়াল বা বইপত্র কিনে ব্যাপক পড়াশোনা/অনুশীলন শুরু করে দিন। একটি বিষয় মনে রাখবেন, বিভিন্ন টুল চালিয়ে অনুশীলন করতে গেলে দেখা যায় কখনো কখনো উইন্ডোজ বা ম্যাকে এন্টি-ভাইরাস বা ফায়ারওয়াল অনেক টুল ব্লক করে দেবে। আবার কিছু ওপেন সোর্স টুল উইন্ডোজে ইনস্টল করাও বেশ ঝক্কি আছে, কিছু আবার উইন্ডোজ ভার্শন নেই। তাই সাধারনত VMPlayer বা VBox সফটওয়্যার দিয়ে বিভিন রকম ভার্চুয়াল মেশিন সেটআপ করে নিতে পারলে ভালো হয়। তবে এসব মেশিন বেশ ভালো মেমোরি চায় বলে হাই কনফিগারেশন পিসি লাগবে। খুব ভাল হয় যদি দুটি আলাদা কম্পিউতার থাকবে, একটিতে থাকবে যাবতীয় হ্যাকিং টুলস এবং অন্যটিতে থাকবে দুর্বল করে বানানো টার্গেট মেশিন! তারপর কালি লিনাক্স থেকে একের পর এক টুল চালিয়ে হাত মকশো করে নিতে বেশি দিন লাগবে না! সব শুনে খুব কঠিন মনে হলেও ঘাবড়ানোর কিছু নেই। ইউটিউবে নিচের সাইবার সিকিউরিটি ক্যারিয়ার শুরু করবেন? ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন, তাতে আপনাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যেতে পারেন।
ব্যক্তি বা ব্যবসা এবং বিশ্বের শীর্ষ রেট কোম্পানির সৃজনশীলতা হ্রাস করা যেতে পারে। তাদের নেটওয়ার্ক, গোপনীয় তথ্য এবং বাহ্যিক উত্স বা হুমকি থেকে ডিভাইসগুলিকে রক্ষা করার জন্য কিছু ব্যবস্থা না নেওয়া হলে তাদের ভুলে যেতে পারে। এই নিবন্ধটি 15 সালে বিশ্বের 2023টি সেরা সাইবারসিকিউরিটি চাকরির অন্বেষণ করে। কোম্পানির আইটি সিস্টেম বাড়ানোর প্রক্রিয়াকে বলা হয় সাইবার সিকিউরিটি। সাইবার সিকিউরিটি হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে তথ্য, শংসাপত্র এবং ডিভাইসগুলি সুরক্ষিত থাকে এবং নেটওয়ার্কে সম্ভাব্য লঙ্ঘন প্রতিরোধ করে। সাইবার সিকিউরিটির প্রাথমিক ভূমিকা হল কোম্পানির প্রোটোকল এবং আইটি সিস্টেম বোঝা এবং নেটওয়ার্কের জন্য কোনো হুমকির সম্মুখীন হলে যে কোনো মূল্যে উপলব্ধ থাকা।
মোটা দাগে বললে, একটি প্রতিষ্ঠানের অফেন্সিভ সিকিউরিটি (যাদেরকে রেড টিম বলা হয়) টিমের দায়িত্ব হল যেকোন উপায়ে সিস্টেম ভেঙে চুরে অনুপ্রবেশ করার সম্ভাবনা, ক্ষতিকারন কিছু করা বা হ্যাকারদের পক্ষে গোপন তথ্য হাতিয়ে নেয়া সম্ভব কিনা এবং তার রাস্তাগুলো খুঁজে বের করা। অন্যদিকে হ্যাকারদের আক্রমণ শুরু হয়ে গেলে কীভাবে সাড়া দিতে হবে বা ক্ষয় ক্ষতি কমাতে হবে তার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত দলকে বলে ব্লু টিম যারা ডিফেন্সিভ সিকিউরিটির অংশ। তাদের কাজ হল এসব আক্রমন যাতে সফল না হয় তা নিশ্চিত করা। একটি বড় প্রতিষ্ঠানে তাই দুই দল মিলিয়েই সার্বিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয় বলে অনেক সময় এই দুই দলের অভিজ্ঞতার সমন্বয় করার জন্য পার্পল (রেড + ব্লু) টিম থাকে়।